মেথির উপকারিতা ও ১০ টি বিস্ময়কর ক্ষমতা, জানলে চমকে যাবেন

 মেথির উপকারিতা ও বিস্ময়কর ক্ষমতা সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।মেথির উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মেথির উপকারিতা,অপকারিতা ও বিস্ময়কর ক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 
মেথির-উপকারিতা
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ত্বকের যত্নে মেথির আশ্চর্যজনক পাঁচটি গুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। তাহলে চলুন দেরি না করে মেথির উপকারিতাগুলো কি কি?

পেইজ সূচীপত্রঃ মেথির উপকারিতা ও গুরুত্ব

মেথি একটি ভেষজ শুকনো স্বাদযুক্ত মসলা বীজ

মেথি একটি ভেষজ শুকনো স্বাদযুক্ত মসলা বীজ। মেথি স্বাধে তিতা হয়ে থাকে। যা ইউরোপ ও দক্ষিন এশিয়াতে পাওয়া যায়। মেথি দেখতে হলদেভাব ও খয়েরী ও হয়ে থাকে। আপনি হয়তো জানেন না মেথিকে রান্নার ভেষজ ও বিভিন্ন রকমের ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। মেথিতে আছে ফলিক অ্যাসিড, রিবোফ্লভিন,থিয়ামিন, ভিটামিন এ,ভিটামিন বি ও ভিটামিন সি তে পরিপূর্ন। 

মেথিতে নানা রকমের প্রয়োজনীয়  মিনারেল রয়েছে যেমন কপার, প্টাশিয়াম, ম্যাগ্নেশিয়াম, মাঙ্গানিজ, জিংক, সেলেনিয়া, আয়রন ও ক্যালশিয়াম। মেথি বীজ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।  এতে রয়েছে রক্তের চিনির মাত্রা কমানোর এক বিস্ময়কর শক্তি।মেথি ভিজিয়ে পানি পান করলে শরীরের রোগ জীবাণু মরে যায় বিশেষ করে কৃমি মরে। মেথি স্বাদে যেমনই হোক এর পুষ্টি গুন অনেক।


রক্তের চিনির মাত্রা কমায়। পাশাপশি মেথিতে আছে তারুণ্য ধরে রাখার এক বিস্ময়কর উপাদান। আপনি জানেন কি মেথি রক্তের শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখা থেকে শুরু করে রক্তচাপ ও ইউরিক এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে করে চুল পড়া রোধ রক্তস্বল্পতার সমাধান যোগায় তাছাড়া মেথিকে সুপারফুট খাদ্য ও বলা চলে।মেথিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে কার্যকরী।

মেথিকে ইংরেজিতে Fenugreek বলা হয়। আয়ুর্বেদিক, ইউনানী ও কবিরাজি চিকিৎসার প্রধান উপাদানঅই হচ্ছে মেথি। আপনি জানলে অবাক হবেন যে, মেথি গাছকে শাক হিসেবে খাওয়া যায়। মেথি শাক খেতে টেস্টি ও স্বাস্থ্য সন্মত একটি খাবার। মেথিতে নানাবিধ উপকারিতা রয়েছে। চলুন জানা যাক, উপকারিতা গুলো কিকি-

হজমের সমস্যা ও কোলেস্ট্রেলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে

আপনি জেনে থাকবেন, হজমের সমস্যা আজ কাল একটি কমন সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। হজম না হওয়ার কারনে বিভিন্ন প্রকার সমস্যা দেখা যায় যেমন-পেটবেথা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও তলপেটে প্রদাহ ইত্যাদি থেকে রেহায় পেতে মেথি সাহায্য করে। মেথিতে আছে প্রচুর পরিমেনে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। মেথি বদহজমের সমস্যায় ঔষধের মতো কাজ করে।

তাছাড়া মেথিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা আপনার দেহের বিষাক্ত  উপাদান গুলোকে বের করে দেয়। আপনি হয়তো ভাবছেন, কিভাবে খাবেন? চলুন জেনে নেয়া যাক রাতে পরিস্কার এক টেবিল চা চামুচ মেথি বীজ, একগ্লাস পরিস্কার পানিতে ভিজিয়ে রাখি, সকালে খালি পেটে মেথি বীজ খেয়ে নেয়। দ্রুত উপকার পেতে পানিটুকু খেতে ভুলবেন না।


আপনারা যারা কোষ্ঠকাঠিন্য ভোগ করেন, নিয়োমিত এক গ্লাস মেথি ভেজা পানি খেতে পারেন, একগ্লাস মেথিভেজা পানিতে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের মত ভয়ানক রোগ ভালো হয়ে যায় অনায়াসে। এতে করে আপনার শরীর সতেজ থাকবে, মনে আসবে প্রফুল্যতা। মেথি বীজ শরীরের রক্তে এলডিএল কোলস্টোরেলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এবং শরীরের এইসডিএল বৃদ্ধি করে।

অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে

আপনি জেনে রাখবেন মেথি আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। মেথি প্রাকৃতিক ফাইবার থেকে তৈরী। এতে ওজন কমানর উপাদান রয়েছে। খুব বেশি নয়, সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন সামান্য মেথি চিবিয়ে খান। এতে আপনি স্পস্ট বুঝতে পারবেন মেথির উপকার। মেথি চর্বি দমন করে এবং ওজন কমানোর জন্য লিপিড এবং গ্লকোজ বিপাককে উন্নত করে।

জ্বর ও খুস্খুসে গলার জন্য মেথির উপকার

জ্বর খুস্খুসে গলা,ঠান্ডা হয় না, এমন লোকের জুড়ি মেলা ভার। ঠান্ডা, জ্বর, গলাবেথা, খুস্খুসে গলা, কোষ্ঠকাঠিন্য এসব রোগগুলো মানুষের হরহামেশায় হয়ে থাকে। এক টেবিল চা চামুচ মেথির সাথে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে চিবিয়ে খেলে জ্বর ও ঁহান্ডা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আবার মেথিতে মুসিলেজ নামক এক ধরনের যৌগ রয়েছে, যা গলার খুস্খুসে ভাব দূর করে।

জ্বর-ও-খুস্খুসে-গলার-জন্য-মেথির-উপকারিতা
তাছাড়া মেথিতে আছে সাইটো-ইস্ট্রোজেন যা নারীদেহের প্রোলাকটিন নামের হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এই হরমোন নারীদেহকে সুন্দর করে গঠন করে। এছাড়া ঋতু কালীন বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দেয় মেথি।

চুল পড়া রোধে মেথির ব্যবহার

সুন্দর আর স্বাস্থ্যুজ্জল চুল কেনা চায়। নানা কারনে চুল ঝরে পড়ে, চুলের অকাল পক্কতা বেড়ে যায়, চুল হয়ে পড়ে অস্বাভাবিক রুক্ষ।স্বাস্থ্যহীন চুলের সৌন্দর্য ফিরিয়ে দেয় মেথি। চুল পরা রোধে মেথির কদর বহুকাল ধরে আসছে। এটা আপনি খেতেও পারেন কিম্বা বেটে মাথায় দিতেও পারেন। দেখবেন  এতে বিস্ময়কর উপকারিতা মিলবে। 

তাছাড়া আপনি মেথি বাটা সারারাত নারিকেল তেলের সাথে চুবিয়ে রেখে সকালে চুলে লাগাতে পারেন। ঘন্টা খানেক পর গোসল করে ফেলুন। এতে করে বেশি উপকার পাবেন। আপনার চুল লম্বা করতে মেথির ব্যবহারে জুড়ি মেলা ভার। চুলের যত্নে আপনি অবশ্যই মেথি ব্যবহার করবেন। মেথি ব্যবহারে আপনার চুল ঘন, কালো ও লম্বা করবে।

মাথার খুশকি দূর করে মেথির ব্যবহার

মাথার খুশকি সমস্যা আজ কাল বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। খুশকির উৎপাতে চুল উশকো খুশকো হয়।খুশকি কেন হয় জানেন? মাথার শুস্ক ও মৃত ত্বক থেকে খুশকি হয়। এই খুশকি দূর করতে মেথি বিশেষ ভাবে কার্যকরি। চলুন জেনে নেই, মেথি কিভাবে ব্যবহার করব।
  • রাতে মেথি দানা ভিজিয়ে রাখি
  • সকাল বেলা এটাকে বেটে পেস্ট তৈরী করি।
  • যদি টক দই থাকে তা মেথি পেস্টের সাথে মিশে নেই।
  • এই মিশ্রন মাথার ত্বকে লাগিয়ে নেই।
  • ৩০ মিনিট পর মাথা ধুয়ে ফেলি। এভাবে খুশকি চলে যাবে।

রক্তে গ্লুকোজ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে মেথি বীজ

আপনি জানেন কি? দেহের মাঝে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস নামক মরণ ব্যাধি হতে পারে। আর এই গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে মেথি দারুণ ভাবে সাহায্য করে। মেথিতে আছে অ্যামাইনো এসিড, যা অগ্নাশয়ে ইনশুলিন ক্ষরনে সহায়তা করে। এতে করে আপনার দেহের  গ্লুকোজের পরিমান কমে যায়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন থাকে।

উজ্জল ত্বকের জন্য মেথির ব্যবহার

ত্বক উজ্জল রাখতে মেথির বিকল্প নাই। রুপচর্চায় মেথিকে শীর্ষে রাখা হয়েছে। সারা দেহে বয়ে বেড়ানো নানা ক্ষতিকর উপাদান ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। চোখের নিচে কালো দাগ সৃষ্টিতে ওস্তাদ। মেথি দেহের সব ক্ষতিকারক ও অপ্রয়োজনীয় উপাদান খুটিয়ে বিদায় করে। আপনার চেহারায় তারুন্য ধরে রাখতে সাহায্য করবে। মেথি কিভাবে ব্যবহার করবেন, খুব জানতে ইচ্ছে করছে তাই না ?আসুন তাহলে জেনে নেই-
  • দুধের সাথে মেথিগুড়া দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নেই।
  • পেস্টগুলোকে মুখের ত্বকে এপ্লায় করি।
  • ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলি।
  • এভাবে আপনি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করবেন।
  • আপনি কি চান আর ও একটি ফেসপ্যকের কথা আলোচনা করি, তাহলে শুনুন-
  • প্রথমে মেথি দানা সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন।
  • সকালে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন।
  • একসৃণ টেবিল চামুচ মেথি পেস্টের সাথে দুই টেবিল চামুচ কাচা দুধ মিশিয়ে নিন।
  • এরপর মুখে এ্যপ্লায় করে নিন, সাবধান এই মেথি পেস্ট যেন চোখে কিছুতেই না যায়।
  • ঘুমাতে যাবার সময় হাতে এবং গলায় লাগিয়ে নিন।
  • এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে আপনাকে দিবে প্রাকৃতিক উজ্জলতা।

ব্রন সারাতে মেথির উপকারিতা  

আপনারা সবাই অবশ্যই জানেন , ব্রনই ত্বক উশকো খুশকোর কারন হয়ে দাড়িয়েছে। ব্রন হলে ত্বকের উজ্জলতা হারিয়ে যায়, থাকে না কোন কোমলতা। ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জলতা,হারিয়ে যাওয়া কোমলতা, মঅলিন ও অমসৃণতাকে ফিরিয়ে আনতে মেথির বিকল্প নাই। চেহারায় রুপ লাবন্য ফিরিয়ে আনতে মেথি কার্যকরি ভুমিকা রাখে। চলুন কিভাবে তা ব্যবহার করব-
  • এক টেবিল চামুচ মেথি পেস্টের সাথে এক টেবিল চামুচ মধু মিশিয়ে নিন।
  • এরপর আপনার ত্বকে লাগিয়ে নিন।
  • ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ডায়াবেডিস নিয়ন্ত্রনে মেথির উপকারিতা 

মেথিতে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড অগ্নাশয়ে ইনসুলিন তৈরীতে সাহায্য করে। নিয়মিত ১০ গ্রাম মেথি গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি পান করলে ডায়াবেডিস অনেকটা কমে আসে। গবেষণায় দেখা গেছে,৩০ টি দেশে ২৫ হাজার পুরুষ অংশ গ্রহন করে। যারা সবাই দিনে দুই বার মেথি পানি খেয়ে থাকে।

ডায়াবেটিস-নিয়ন্ত্রনে-মেথির-উপকারিতা
মেথি একটি আশযুক্ত ভেজস, এতে রয়েছে উচ্চ মাত্রাই কার্বোহাইড্রেট, যা দ্রুত খাদ্য হজমে সহায়ক। মেথি রক্তের শর্করা কমাতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস কমাতে মেথির উপকারের জুড়ি নাই। মেথিকে ডায়াবেটিসের মহাঔশধ বলা হয়।মেথি গুন সম্পর্কে মহানবী  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার আত-তিব্বুন নামক গ্রন্থে বলেছেন, মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের মহা ঔষধ মেথি।

মেথির বিভিন্ন স্বাস্থ্যুপকারিতা 

মেথিতে রয়েছে আশ্চার্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা।যা মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত দরকারি। আপনি জেনে আশ্চার্য হবেন যে মেথিতে কি পরিপানে ভিটামিন বিদ্যমান।চলুন তাহলে আলোচনা করা যাক।
  • ১০০ গ্রাম মেথি শাকে আছে ৫০ ক্যালোরি শক্তি।
  • স্যাচুরেটেড ফ্যাট ১.৫ গ্রাম।
  • সোডিয়াম ৬৭ মিলিগ্র।
  • পটাশিয়াম ৭৭০ মিলিগ্রাম।
  • কার্বোহাইড্রেড ৫৮ মিলিগ্র।
  • প্রটিন পাওয়া যায় ২৩ গ্রাম। যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত দরকারি।

মেথির ব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া 

মেথি সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান হলেও অতিরিক্ত ব্যবহারে ক্ষতির আশংখা থাকে। তাই  আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবেন না। কারন এর ফলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে । এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে গুরুতর অসুস্থ্য ও হতে পারে। চলুন তাহলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো জানা যাক-
  • বেশি মাত্রায় মেথি খেলে জন্ম দোষ সৃষ্টি করতে পারে,তাই আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে মেথি খাওয়া শুরু করুন।
  • পরিমানে বেশি মেথি খেলে এটি গর্ভাশয়ে সংকোচনের কারন হতে পারে যা প্রসব বেদনার উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
  • অধিক পরিমানে মেথি খেলে গ্যাস জনিত পেট বেথা এমন কি ডাইরিয়া হতে পারে।
  • অধিক পরিমানে মেথি খাওয়ার কারনে এলার্জি জনিত ফুসকুড়ি শরীরে দেখা দিতে পারে।
  • আপনি যদি কোন ঔষধ খান তবে ঔষধ খাবারের দুই ঘন্টা পরে মেথি খাবেন।

মেথি বীজ নিয়ে লেখকের মন্তব্য

মেথি বীজের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে আমি আপনাদের জানিয়েছি। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-ম্রিতু ছাড়া সকল রোগের মহা ঔষধ হলো মেথি। আসুন আমরা সকল রোগের ঔষধ হিসেবে মেথি ব্যবহার করি। তাছাড়া মেথি শুধু ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা যায় তা নয়, মেথি গাছ শাক হিসেবে খেয়ে থাকি।

আমি আরো জানিয়েছি অতিরিক্ত মেথি সেবন করা উচিৎ নয়। মেথি আতিরিক্ত সেবনে জটিল রোগের ও সৃষ্টি হতে পারে। তাই আসুন আমরা একসাথে বলি -পরিমান মতো মেথি খাব, শরীর কে স্বুস্থ্য রাখবো। আমি আশা করবো,আজকের এই আর্টিকেলে আপনার প্রয়োজনীয় বিষয় আলোচনা করতে সক্ষম হয়েছি। ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url