ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে

 ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে অনেকেই তা জানি না। ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর হল ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে এবং টাকা ইনকামের পরিমাণ ও বাড়ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করার জন্য প্রয়োজন একজন ডিজিটাল মার্কেটরের। 

ডিজিটাল-মার্কেটিং-শুরু-করব-কিভাবে

আপনি চাইলেই ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ডিজিট কাটিং এর কাজ শিখতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে একথা আপনি যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে

ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে

ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে তার আগে আমাদের ডিজিটাল মার্কেট সম্পর্কে কিছু বেসিক ধারণা থাকতে হবে। আমাদের দেশে অনেকেই পড়াশোনা শেষ করে কিংবা পড়াশোনা শেষ না করেও অনেকেই বেকার বসে থাকে।এ অবস্থায় অনেকেই ইনকাম করার জন্য ফ্রিল্যান্সিংয়ে ঝুঁকে পড়েছে। সবার মনে একটা প্রশ্ন থেকে যায় ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করার আগে কিছু বেসিক ধারণা থাকা প্রয়োজন। যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি? ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ কোথায় পাওয়া যাবে? ডিজিটাল মার্কেটিং করে প্রতি মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে। এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি? বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ ছেলে মেয়েরা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে অনেক আগ্রহী হয়ে উঠেছে। 

আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে আয় করুন

কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চাইলে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে সঠিক গাইড লাইন থাকা দরকার। সঠিক গাইড লাইন না পেয়ে অনেকেই মাঝ পথ থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর হাল ছেড়ে দিয়েছে। তাই ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম করতে হলে সঠিক গাইড লাইন পেয়ে, ধৈর্য ধরে, কঠোর পরিশ্রমের সাথে কাজ করে যেতে হবে। তবে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব। 

আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হতে পারেনা। তার একমাত্র কারণ হলো সঠীক গাইড লাইনের অভাব। আমার লেখা আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করবো কিভাবে? চলুন তাহলে বিস্তারিত জানা যাক।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ডিজিটাল মার্কেটিং কি একথা জানার ইচ্ছা সবারই থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেই ডিজিটাল মার্কেটিং কি। যেকোনো পণ্য মানুষকে কেনার জন্য আগ্রহী করাটাই হলো মার্কেটিং। আর যখন এ মার্কেটিং ইন্টারনেট ব্যবহার করে অন্যের কাছে প্রচার করা, অন্যের কাছে বিক্রি করা হয়ে থাকে তখন তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।

ডিজিটাল মার্কেটিং করার অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম বা সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে। যেমন ব্লগার ওয়েবসাইট, ইউটিউব, ফেসবুক ইত্যাদি ব্যবহার করে যে মার্কেট করা হয় সেটি মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমানে অনেক মানুষ ফোনে হেলায় ফেলায় সময় কাটিয়ে দেয়। এমন অবস্থায় যদি আপনার একটি বিজ্ঞাপন ওই মিডিয়া গুলোতে দেখানো হয়, সেটাই ডিজিটাল মার্কেটিং। 

যদি বিজ্ঞাপনটি আপনার হয়। হতে পারে সেটা কোন অডিও বা ভিডিওর মাধ্যমে কিংবা কনটেন্ট এর মাধ্যমে কোন জিনিস কিনতে হলে এখন ফোনেই তাদের জিনিসপত্র দেখে নিতে পারবে। এতে করে তারা উপকৃত হবে এবং আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম হবে। সহজভাবে বলা যায় যে ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় তথ্য বা পণ্য অনলাইনে আদান-প্রদান করা।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপসমূহ

ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করা আগেই আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। আপনাদের সুবিধার্থে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপসমূহ নিচে আলোচনা করা হলো। 

আরো পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করুন

  • লক্ষ বাছাইঃ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে কাজ করতে হলে আপনাকে সর্ব প্রথম লক্ষ্য বাছাই করতে হবে। হতে পারে সেটা গুগল এডসেন্স, ফেসবুক মার্কেটি্‌ কিংবা ইউটিউব মার্কেটিং। আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী হবেন ধৈর্য ধরে সেটাতে কাজ করে যেতে হবে।
  • গ্রাহক সিলেক্টঃ ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে গ্রাহক সিলেক্ট করতে হবে। গ্রাহকরা কি বিষয়ে জানতে চাই এগুলো নির্ধারণ করতে হবে, এবং সেই বিষয়ের উপর আপনাকে কনটেন্ট লিখা বা ভিডিও, অডিও বানাতে হবে।
  • প্রতিযোগিতাঃ বর্তমানে আমাদের দেশে আপনারা আমার মতন অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে। সফল ফ্রিল্যান্সারদের বিনা পরিশ্রমে রাতারাতি সফলতা আসেনি। তাদের সফলতার পেছনে অনেক ধৈর্য ও কঠোর পরিশ্রম বিদ্যমান। ধৈর্য ধরে, সঠিক নিয়মে কাজ করে আপনিও তাদের কাতারে আসতে পারেন।
  • কনটেন্টঃ আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ কন্টেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে মানুষের পছন্দমত কনটেন্ট লিখতে হবে। মানুষ যা জানতে চায় তা কনটেন্টের মাঝে থাকতে হবে। এই কনটেন্টটি পড়ে যাতে মানুষ উপকৃত হতে পারে। আপনার কনটেন্ট টি অবশ্যই তথ্য বহুল হতে হবে।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরঃ আপনি আপনার লেখা কন্টেনগুলোকে কোন মাধ্যমে পাবলিশ করতে চান তা নির্ধারণ করতে হবে। সেটা হতে পারে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং বা SEO মার্কেটিং।
  • পদ্ধতি অবলম্বনঃ আমার লেখা কনটেন্ট গুলো, কিম্বা তৈরি ভিডিও অডিও গুলো কিভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিব এই পদ্ধতি অবলম্বন করা জরুরী। আপনি মাধ্যম নির্ধারণ করবেন তা মানুষের মাঝে কিভাবে তুলে ধরবেন, সেইঅনুযায়ী আপনাকে কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে।
  • SEO; SEO বলতে আমরা সার্স ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন্কে বুঝি। সার্স ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে আপনি আপনার মাধ্যম গুলোকে উপরের দিকে আনতে পারেন। এসইও করে মার্কেটিং এ উন্নত করা সম্ভব। তাছাড়াও গুগল অ্যানালিটিক্স, সার্চ কন্ট্রোল ইত্যাদি শিখে দ্রুত রেঙ্ক করানো সম্ভব। 

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে কিছু সমস্যা

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে অনেকেরই কোন না কোন সমস্যায় পড়তে হয়। আপনার ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করার পথে অনেক বাধা আসবে আপনাকে সেসব বাধা পেরিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। আমরা যদি সমস্যাকে সমস্যা মনে করি তাহলে জয় করা সম্ভব নয়।

ফ্রিল্যান্সিং-শুরু-করার-আগে-কিছু-সমস্যা

  • পরিবার গত সমস্যাঃ প্রতিটা পরিবার এটাই তার ছেলে মেয়ে পড়াশুনা শেষ করে কিছু একটা করে উন্নতি করুক। সেজন্য অনেকেই পরিবারের চিন্তা করে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নিতে চায়না। আপনাকে বিশ্বাস রাখতে হবে যে স্টুডেন্ট অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি চাইলে জবের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আই পরিবারগত সমস্যাকে এড়িয়ে চলুন।
  • আর্থিক সমস্যাঃ অনেকেই মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গেলে অনেক টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। আসলে ব্যাপারটা তেমন না। আপনি চাইলেই নানান ভিডিও দেখে এবং বন্ধুদের পরামর্শ নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন যেগুলো আপনার পরবর্তী কাজ করতে এবং বুঝতে সহজ করবে। পরবর্তী সময়ে আপনি সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।
  • আমি পারবো কিনাঃ হ্যাঁ আপনি অবশ্যই পারবেন। এজন্য আপনাকে মনবল হারালে চলবে না। আপনার আমার মত অনেক মানুষই এ সকল কাজ করছে। আপনার যদি অদম্য ইচ্ছা, কঠিন মনোবল এবং কাজ করার ধৈর্য থাকে তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ শিখতে পারবেন।
  • আপনি অনেক ব্যস্তঃ আজকাল সবাই কিছু না কিছু কাজে ব্যস্ত থাকে। যেমন স্টুডেন্ট ব্যস্ত থাকে পড়াশোনায়। কিন্তু পড়াশোনার বা কাজের ফাঁকে ফ্রী সময় নষ্ট না করে আমরা ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাঝে সময়টি দিতে পারি। তাতে কোন পড়াশোনা ক্ষতি হবে না,বরং ফ্রি সময়টাকে কাজে লাগিয়ে দক্ষতা অর্জন সম্ভব।
  • কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নাইঃ কম্পিউটার কিম্বা ল্যাপটপের সমস্যা প্রায় অধিকাংশের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। কিন্তু ল্যাপটপ ও কম্পিউটার ছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। আপনি চাইলে পরবর্তী সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কিনতে পারবেন। এই সমস্যা গুলো কোন সমস্যা না। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে খুবই আগ্রহী হন তবে আপনি সকল সমস্যাকে পিছনে রেখে ডিজিটাল মার্কেটিং করা আপনার পক্ষেই সম্ভব।

ডিজিটাল মার্কেটারের ভবিষ্যৎ

আজকাল অনেক মানুষই তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালানোর ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এভাবে ইন্টারনেটের ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলছে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে সব ধরনের কাজ করা সহজ হয়। ফলে মানুষ ইন্টারনেটের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। মানুষ তার হাতে থাকা ফোন দিয়ে ঘরে বসেই অনেক তথ্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হচ্ছে। 

আর এই মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল মার্কেটাররা ইনকাম করছে। এজন্য জোর গলায় বলতে পারি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করার আগে একটা চিন্তা করে থাকি। কিন্তু আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শিখে নিজে কাজ করে অনেক বেকার যুবককে কাজ দিতে পারেন। 

তাছাড়াও একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করে নিজেই এর উদ্যোক্তা হতে পারবেন। যতই দিন যাচ্ছে ততই ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বেশি হচ্ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কখনো শেষ হবে ্না। তাই বলা চলে ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়া আপনি কোন তথ্য আদান প্রদান করতে পারবেন না। এমনকি কৃষিপর্ণ কেনা বেচা করতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়া সম্ভব হবেনা। বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল থেকে আরও উজ্জ্বল।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম

বর্তমান সময়ে এমন কিছু ব্যবস্থা আছে যার মাধ্যমে আমরা অনলাইনে শিখে আবার অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারব। তারই একটি জনপ্রিয় সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে রয়েছে এসইও এসি করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে রেঙ্ক করানোর মাধ্যমে ইনকাম পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অনেক বড় সেক্টর। 

এ সেক্টর থেকে কাজ শিখে ইনকাম করা অনেক সহজ। বর্তমান যুগে মার্কেটিং এর সকল কাজ চলছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এক সময় দেখা যাবে শতভাগ কাজই অনলাইনের মাধ্যমে হচ্ছে। আর সেই কাজই হবে ডিজিটাল মার্কেটিং।তাই আর ঘরে বসে থেকে দিজিটাল মার্কেটিং করি, নিজের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করি।আর ভবিষযৎ উজ্জ্বল করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকল্প নাই।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন এ কথার জবাবে আমি বলতে পারি যে আগামী শতাব্দীতেও এর চাহিদা কমবে না। ডিজিটাল মার্কেটিং কে আমরা সবজির গোল আলুর সঙ্গে তুলনা করতে পারি। গোল আলুকে যেমন সব রেসিপিতে সঙ্গে যোগ করা যায় তেমনি ডিজিটাল মার্কেটিং কে সব ধরনের কাজের মাধ্যমে মার্কেটিং করা যায়। 

আরো পড়ুনঃ আর্টকেল রাইটিং করে আয় করুন

আপনি যে সেক্টরে কাজ করেন না কেন। প্রতিটা সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটে আপনাকে অনেক ভাবে সহায়তা করবে। ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করবেন। গ্রাফিক্সের কাজ করতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে বেসিক ধারণা নিতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ জানা থাকলে গ্রাফিক্স এর কাজ সহজ হবে। 

আরো আছে যেমন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, লেডস জেনারেশন, এশিয়ার মত আরো অনেক কেডা ঘড়ি আছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভিতরে। এসব সেক্টরে কাজ করে অনেকেই লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে আপনিও ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লক্ষ্যাদের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিঃসন্দেহে আগামীতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কমবে না বরং দিন দিন বাড়তে থাকবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত সময় লাগে একথা বলা সম্ভব না। কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরটি অনেক লম্বা। নিত্য নতুন কিছু আপডেট হলেই মার্কেটিং এর ব্যাপারে সেগুলো জানা অপরের অপরিহার্য হয়ে পড়ে। কোন ডিজিটাল মার্কেটার আপনাকে সকল বিষয়ে এক্সপার্ট করতে পারবে এমনটি না। 

ডিজিটাল-মার্কেটিং-শিখতে-কত-সময়-লাগে

তাদের প্লাটফর্মে কাজ সম্পূর্ণ করতে গিয়ে তাদের হাতে সময় অনেক কম থাকে। আপনি আপনার জীবনে সারাটা সময় দিয়েও মার্কেটিংয়ের কাজ শিখে শেষ করতে পারবেন না। কারণ আগেই বলেছি ডিজিটাল মার্কেটিং একটি বিশাল বড় সেক্টর। ডিজিটাল মার্কেটিং কে আমরা দুই ভাবে ভাগ করতে পারি এক সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং দুই এসিও মার্কেটিং। 

আপনার লক্ষ্যকে স্থির করতে হবে আপনি কোন সেক্টরে কাজ করবেন। এজন্য আপনাকে আর্টিকেল রাইটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং এসবের মধ্যে যেকোনো একটি সেক্টর কে বেছে নিতে হবে। তাই বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হতে হলে প্রায় এক বছর সময় লাগতে পারে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে কম সময় হলেও চলে।

লেখকের মন্তব্য

বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ। এই আধুনিক যুগে ব্যবসা-বাণিজ্য কৃষি, চাকরি সকল ক্ষেত্রেই ডিজিটাল মার্কেটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে প্রায় সব জায়গাতেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কার্যক্রম চালু আছে। ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করব কিভাবে আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন।

আমি আমার ছোট্ট লেখনির মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করবো কিভাবে এ বিষয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি। আমার লেখায় আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে নিত্য নতুন এ ধরনের আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। আমার লেখায় যদি আপনারা কোন কষ্ট পেয়ে থাকেন, তবে আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এতক্ষণে সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url