বিড়ালের কামড়ে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়

ইট পাথরের দুনিয়ায় মানুষের সম্পর্ক দিন দিন যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে। একাকীত্ব দূর করার জন্য মানুষ পোষা প্রাণীকে বেছে নিচ্ছে। পোষা প্রাণীর মধ্যে বিড়াল সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। 


কিন্তু এর পোষা প্রাণীটি যদি আপনাকে কামড় দেয় কিংবা আপনার শরীরে আঁচড় দেয় তবে করণীয় কি। এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেলে, চলুন তাহলে জানা যাক বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বিড়ালের কামড় অত্যন্ত ক্ষতিকর

বিড়ালের কামড়ে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়

বিড়ালের কামড়ে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়। এটাই আজকের আলোচনার বিষয়। বাড়ির পোষা বিড়াল কিংবা কুকুর আপনাকে যদি কামড় দেয় কিংবা আচড় দেয় দুটোই মারাত্মক বিপদ। এ বিপদের কারণ হচ্ছে ভাইরাস। যার নাম র‍্যাবিস। এটি একটি আরএনএ ভাইরাস। আরে ভাইরাসের কারণে জলাতঙ্ক রোগ হয়। 

এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কাছে পরিচিত ছিল। এই রোগটি অত্যন্ত ভয়ানক। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু নিশ্চিত শতভাগ। পুরো পৃথিবী জুড়ে এখনো প্রতিবছর প্রায় ৬০,০০০ লোক জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করছে। এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশ প্রায় ৯৬% মানুষ জলাতঙ্ক রোগে মৃত্যুবরণ করে।

আরো পড়ুনঃ দাতের রুট ক্যানেল প্রতিরোধের উপায়

আপনার ঘরে থাকা পোষা প্রাণীটি যদি আপনাকে কামড় দিয়ে থাকে কিংবা আপনার শরীরে আঁচড় দিয়ে থাকে। তবে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই আপনাকে জলাতঙ্কের টিকা নেওয়া উচিৎ। 

বিড়ালের কামড়ে তাৎক্ষণিক করণীয় কিঃ

  • অতি দ্রুত ক্ষতিস্থান পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
  • ক্ষতস্থানটি ১৫ থেকে ২০মিনিট পানির নিচে রাখতে হবে।
  • রক্ত ঝরা যদি বন্ধ না হয়, তাহলে চেপে ধরে কিংবা ব্যান্ডেজ এর সহায়তায় রক্তঝরা বন্ধ করতে হবে।
  • আক্রান্ত স্থানে এন্টিবায়োটিক ক্রিম দিতে হবে যদি সম্ভব হয়।
  • যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
  • কামড় দেওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাকসিন দেওয়া উচিত।

বিড়ালের কামড়ে টিকা বিষয়ে কিছু প্রয়োজনিয় তথ্য

আপনার পোষা প্রাণী যদি আপনাকে কামড় দিয়ে থাকে তবে দ্রুত আপনাকে টিকা নেওয়া প্রয়োজন। বিড়ালের কামড়ে টিকা বিষয়ে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য নিচে আলোচনা করা হলো-
  • আপনার পোষা প্রাণী বিড়ালটি যদি আপনাকে কামড় দিয়ে থাকে। এমনবস্থায় যদি ত্বক ভেঙে গেছে কিংবা রক্ত ঝরছে,  তাহলে অবশ্যই আপনাকে টিকা নিতে হবে।
  • কামড়ের স্থানটি যদি মুখ, ঘাড়, মাথা, হাত হয় তাহলে আপনাকে এন্টি র‍্যাবিস ভ্যাকসিনের পাশাপাশি ইমিউনোগ্লোবিলিন টিকা নিতে হবে।
  • আপনার পোষা প্রাণীটি যদি কামড়ের ১০ দিন পর্যন্ত সুস্থ থাকে তবে আপনাকে ১৪ দিন এবং ২৮ দিনের টিকা না দিলেও চলবে।
  • যদি কামড় দেওয়া স্থানে রক্ত বের না হয় তাহলে টিকা দিতে হবে না।
  • আপনার পোষা প্রাণী বিড়াল কিংবা কুকুর যদি আপনাকে কামড় দেয় তবে প্রাণী নিয়ন্ত্রককে তাৎক্ষণিক কল করুন।,
  • জলাতঙ্ক রোগ কুকুর এবং বিড়ালের জন্য শতভাগ মারাত্মক, কোন চিকিৎসা নাই। প্রতিরোধী মুখ্য বিষয়।

আপনার পোষা প্রাণীটি র‍্যাবিস আক্রান্ত কিনা

আপনার পোষা প্রাণী এটি র‍্যাবিসে আক্রান্ত কিনা তা বুঝবার জন্য কতগুলো লক্ষণীয় বিষয় আছে। চলুন সেই লক্ষণীয় বিষয়গুলো আলোচনা করি।
  • বিড়ালের আচরণের পরিবর্তন আসবে, বিড়ালটি আগ্রাসী হয়ে উঠবে।
  • ঘন ঘন শ্বাস নিতে থাকবে।
  • আপনার পোষা প্রাণী বিড়ালটির মুখ দিয়ে লালা ঝরতে থাকবে।
  • তার কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হবে।
  • অল্প দিনে বিড়ালটি মারা যাবে।
এসব লক্ষণ দেখলে আপনাকে বুঝতে হবে বিড়ালটি র‍্যাবিশে আক্রান্ত ছিল। র‍্যাবিশে আক্রান্ত বিড়াল বেশিদিন বাঁচে না। আর যদি বিড়ালটি ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়। তাহলে বুঝতে হবে যে বিড়ালটি র‍্যাবিশে আক্রান্ত ছিল না।

আক্রান্ত ব্যক্তিকে কি ধরনের টিকা দিতে হবে

বিড়ালের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দুই ধরনের টিকা দিতে হবে। এক ধরনের টিকা আছে যেটি মাংসপেশিতে দিতে হয়। আক্রান্তের দিনে বা জিরো দিনে দুই বাহুতে দুটি টিকা দিতে হবে। এবং অন্যটি চামড়ায় নিচে দিতে হবে। এই টিকা মাংসপেশী থেকে চামড়ার নিচে দেওয়া বেশি কার্যকর। তবে আমাদের দেশে মাংসপেশিতে টিকে দেওয়ার প্রচলন আছে।

আক্রান্ত ব্যাক্তিকে কত দিনের মধ্যে টিকা নেয়া উচিৎ

আপনার পোষা প্রাণী বিড়ালটি যদি আপনাকে কামড় দিয়ে থাকে তাহলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনাকে টিকা নেওয়া উচিত।

  • টিকা দেয়ার প্রথম ধাপঃ ৫ বছরে যাদের টিকা দেওয়া হয়নি এমন ব্যক্তিদের জন্য বা শিশুদের জন্য ০ দিনে দুইটি টিকা দুই বাহুর মাংসপেশিতে দিবে। এরপরে সাত দিনে একটা ১৪ দিনে একটা এবং ২৮  দিনে একটা করে টিকা দিবে। আবার ০ শূন্য দিনে দুই বাহুতে দুইটি করে টিকা এবং ৭ ও ২১তম দিনে একটি করে এভাবেও টিকা দেয়া যেতে পারে।
  • দ্বিতীয় ধাপঃ কোন কারণবশত যদি ইমিউনোগ্লোবিন পাওয়া না যায় সেহেতু ০তম দিনে দুইটি বাহুতে দুইটি টিকা নিতে হবে। এবং ৩, ৭,  ২১ ও ২৮ তম দিনে টিকা ডোজ পূর্ণ করতে হবে।
  • তৃতীয় ধাপঃ তবে পাঁচ বছরের মধ্যে টিকা নেওয়া থাকলে ০ তম দিনে ও তৃতীয় দিনে বুস্টার টিকা দিলেই চলবে।
  • চতুর্থ ধাপঃ  পোষা প্রাণীটি কামড়ের পর যদি ১০ দিন পর সুস্থ হয় তবে ১৪ তম এবং ২৮তম দিনের টিকা না দিলেও চলবে।


জলাতঙ্ক একটি গুরুতর অসুখ। আক্রান্ত ব্যক্তির কোন চিকিৎসা নেই এজন্য প্রতিরোধে কোন ধরনের অবহেলা করা যাবে না। নবজাতক শিশু, স্তন্যদানকারী মা, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা এবং অতি বয়স্ক ব্যাক্তিরাও এটিকে নিতে পারবেন। অসুখের ভয়াবহতা বিবেচনা করে টিকে নেওয়ায় বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

র‍্যাবিস ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায়

রেবিস ভ্যাকসিন হচ্ছে জলাতঙ্ক রোগের টিকা। এ টিকা যে জায়গাগুলোতে পাওয়া যায় তা হচ্ছে-ভ্যাক্সিন  সেন্টার, জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। 
  • রেবিস ভ্যাকসিন দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি মাংসপেশিতে উভয় বাহুতে দিতে হয় আর একটি চামড়ার নিচে দিত হয়।
  • রেবিস ভ্যাকসিনের ডোজ ত্বক পেশিতে ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হয়। তাই কুকুর কিংবা বিড়াল কামড় দিলে দেরি না করে সাথে সাথে জলাতঙ্কের টিকা নিতে হবে।
  • জলাতঙ্কের টিকা জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধে ব্যবহার করা হয় তবে বেশ কিছু জলাতঙ্কের টিকা পাওয়া যায় যেগুলো সর্বদা নিরাপদ ও কার্যকরী।
  • এটি মূলত জলাতঙ্ক ভাইরাস সংস্পর্শে আসার আগে রোগ প্রতিরোধের জন্য সুপ্ত সময়ের মধ্যে দেওয়া উচিত।
  • মানুষের মধ্যে জলাতঙ্কের ভাইরাসের সংক্রামক মূলত একটি প্রাণী কুকুর বিড়াল বা অন্যান্য পোষা প্রাণীর মাধ্যমে ঘটে থাকে।
  • আক্রান্ত ব্যক্তির লালার সাথে পরোক্ষভাবে যোগাযোগের মাধ্যমেও জ্বালাত্নক ছড়াতে পারে।

র‍্যাবিস ভ্যাকসিনের দাম কত

বাংলাদেশে র‍্যাবিস ভ্যাকসিনের দাম প্রায় চার হাজার টাকা। তবে ঢাকা সরকারি হাসপাতালগুলোতে বিনামূল্যে এ টিকা দেওয়া হয়। ঢাকা ছাড়া বাইরের প্রায় ২০০ টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ জলাতঙ্ক রোগের ফ্রি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। জ্বালাতনকো ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার আগে রোগ প্রতিরোধের জন্য রেবিস ভ্যাকসিন দেওয়া উচিত। 

জলাতঙ্ক ভ্যাকসিনের জন্য তিনটি ডোজ দেওয়া হয়। সপ্তম দিনে ২১তম দিনে এবং ২৮ তম দিনে অতিরিক্ত ডোজ দেওয়া হয়। সংক্রামক প্রাণীর কামড় বা আঁচড়ের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে এই রোগের সৃষ্টি হয় সংক্রামিত ব্যক্তির লালার মধ্যেও এই রোগ ছড়াতে পারে।

পোষা প্রাণীকে কেন টিকা দেওয়া প্রয়োজন

প্রাণীদের মাঝে কিছু মারাত্মক রোগ আছে যা হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। একবার অসুস্থ হলে আর কোন ওষুধের কাজ করে না। তাই আপনি রোগাক্রান্ত হওয়ার আগেই আপনার পোষা প্রাণীকে টিকা দিন। এর মধ্যে কিছু রোগ যেমন বিড়াল কুকুরের জলাতঙ্ক মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। তাই পোষা প্রাণী এবং মানুষ দুটোকেই সুরক্ষিত করার জন্য এই টিকা দেওয়া প্রয়োজন। 


আপনার পোষা প্রাণী বিড়ালটির বয়স যখন তিন মাস হবে তখন প্রথম ফ্লোর ভ্যাকসিন দিতে হবে। প্রথমবার ভ্যাকসিনের পর ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে বুস্টার দিতে হবে। তাই এক বছর পর পর টিকা দিতে হবে। জলাতঙ্ক রোগ হচ্ছে কুকুর এবং বিড়ালের মারাত্মক প্রাণঘাতিক ও সংক্রামক রোগ। র‍্যাবিস ভ্যাকসিন বিড়ালকে জলাতঙ্ক রোগ থেকে রক্ষা করে।

রেবিস ভ্যাকসিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আপনাদের মাঝে যারা জলাতঙ্ক রোগের জন্য ভ্যাকসিন দিয়ে থাকেন তারা কিছু কিছু হালকা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনুভব করেন। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হল-


  • ইঞ্জেকশন দেওয়ার কারণে সাইটে ব্যথা
  • বমি বমি ভাব
  • পেট ব্যথা
  • মাথাব্যথা 
  • বেশি ব্যথা ইত্যাদি
রেবিস ভ্যাকসিনের মাঝে গুরুতর এলার্জি প্রতিক্রিয়া বিদ্যমান। যার লক্ষণ গুলো হল, শ্বাস নিতে অসুবিধা। ঘন ঘন শ্বাস নেওয়। এমন গুরুতর উপসর্গগুলো যদি দেখা দেয়, তাহলে তাড়াতাড়ি ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। আমাদের মাঝে যারা র‍্যাবিস ভ্যাক্সিন নিয়েছেন তাদের মাঝেই এর প্রতিক্রিয়াগুলো দেখা যায়। ভ্যাকসিন গ্রহণ করলে তারা হালকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনুভব করে।

সচার আচার জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্নঃ পোষা প্রাণী কামোড় দিলে কি টিকা দিতে হয়
উত্তরঃর‍্যাবিস ভ্যাক্সিন দিতে হয়।

প্রশ্নঃ পোষা প্রাণী কামোড় দিলে কি রোগ হয়
উত্তরঃ জলাতঙ্ক রোগ হয়।

প্রশ্নঃ বিড়ালের কামড়ে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়'
উত্তরঃবিড়ালের কামড়ে ০ দিন থেকে ২৮ দিনের মধ্যে ৪টি ডোজ টিকা দিতে হয়।

প্রশ্নঃ পোষা প্রাণীকে কেন টিকা দিবেন
উত্তরঃ পোষা প্রাণীর মাঝে জলাতঙ্ক রোগের জীবানু আছে।মানুষ ও প্রাণী দুটোই সুরক্ষিত থাকার জন্য পোষা প্রাণীকে টিকা দেয়া প্রয়োজন।

প্রশ্নঃ পোষা প্রাণীর মাঝে কি কি লক্ষন থাকলে বুঝবেন যে এই প্রাণীর মাঝে জলাতঙ্কের জীবানু আছে
উত্তরঃ আক্রান্ত প্রানী ঘন ঘন নিশ্বাস নিবে, আগ্রাসনী হবে, গলার স্বর পরিবর্তন হবে, অল্প দিনের মাঝে মরে যাবে।

প্রশ্নঃ র‍্যাবিস ভ্যাক্সিন দিলে কি কি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়
উত্তরঃ মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, পেট বেথা, হাল্কা জ্বর আসা ইত্যাদি

প্রশ্নঃ র‍্যাবিস ভ্যাক্সিন কোথায় পাওয়া যায়
উত্তরঃ ভ্যাক্সিন সেন্টার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতাল।

বিড়ালের কামড়ে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এই নিয়ে মন্তব্য

জলাতঙ্কএকটি মারাত্মক রোগ। যা পশুর মধ্যে থেকে মানুষের মাঝে সংক্রামিত হয়। এ রোগের কোন ঔষধ নাই। একবার আক্রান্ত হলে রোগীকে আর বাঁচানো সম্ভব নয়। রোগ হওয়ার আগেই এই রোগ থেকে প্রতিকারের জন্য র‍্যাবিস নামক ভ্যাকসিন দেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য রক্ষার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হল টিকা। আপনি আপনার স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য এবং আপনার পোষা প্রাণী স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য নিজে সচেতন হতে পারেন এবং অন্যকে সচেতন করতে পারেন।

প্রিয় বন্ধুরা আমার লেখা আর্টিকেলে বিড়ালের কামড়ে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি আমার আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হতে পারেন তবে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। আর আমার লেখার মাঝে যদি আপনি কষ্ট পেয়ে থাকেন তবে আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এতক্ষণের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url