সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত। আপনি কি এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছন। তাহলে আপনি সঠিক
জায়গায় এসেছেন। আপনি যদি সিঙ্গাপুরে যেতে চান, সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত?
সিঙ্গাপুর টাকা বাংলাদেশে মান কত? কোন কাজে গেলে কত টাকা লাগে?
প্রত্যেকের এই সব বিষয়ে জানা দরকার। আজ আমি আপনাকে সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত এ
বিষয়ে বিস্তারিত জানাবো। চলুন সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত? সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা
লাগে এ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।
সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত ?
সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত জানতে অবশ্যই আমার লেখা আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়তে হবে। সিঙ্গাপুর একটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছোট্ট দ্বীপ
রাষ্ট্র। এ দেশটি আয়তনের ছোট হলেও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী
এবং একটি আধুনিক রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্রে আছে উন্নত জীবন-যাপনের মান, উন্নত
স্বাস্থ্যসেবা এবং পরিছন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা।
সিঙ্গাপুর একটি পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র অপরাধ প্রবণতা খুবই
কম হয়। এদেশে বহু জাতি ধর্ম এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ বসবাস করছে।
সিঙ্গাপুর পর্যটনের জন্য বিশ্বের নিকট সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে আছে। কারণ এদেশের
পর্যটন কেন্দ্রগুলো অন্যান্য দেশের চেয়ে অনেক বেশি আকর্ষণীয় এবং
সুবিধাজনক।
আরো পড়ুনঃ
বাংলাদেশীরা কিভাবে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে
সিংগাপুর ভিসার দাম কত। এটা নির্ভর করবে আপনার ভিসাটির উপর। সিংগাপুরে
যাবার বিভিন্ন ধরনের ভিসা ক্যাটাগরি আছে। কাজের উদ্দেশ্যে গেলে আপনাকে ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা নিতে হবে। পড়াশোনার জন্য গেলে স্টুডেন্ট ভিসা দিতে হবে। ব্যবসার
জন্য গেলে বিজনেস ভিসা নিতে হবে। আর আপনি যদি অন্যান্য উদ্দেশ্যে যেতে চান
তাহলে আপনাকে অন্য ভিসা নিয়ে যেতে হবে।
সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে তা নির্ভর করে ভেসে ক্যাটাগরি এবং ভিসা
মেয়াদের উপর। যদি আপনি আপনার কোন আত্মীয়-স্বজন বা এলাকার পরিচিত মানুষের
মাধ্যমে যান তাহলে আপনার ভিসা খরচ কম পড়বে আর আপনি যদি এজেন্টের
মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ অনেক বেশি পড়বে।নিচে আনুমানিক ভিসা খরচ
দেয়া হলো-
ক্রমিক নং |
ভিসা ক্যাটাগরি |
আনুমানিক ভিসা খরচ |
১ |
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা |
৫লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
২ |
স্টূডেন্ট ভিসা |
৪ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা |
৩ |
ভিজিট ভিসা |
১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা |
সিঙ্গাপুর যেতে কি কি লাগে?
প্রত্যেকটি দেশে ভিসার জন্য অবশ্যই ডকুমেন্ট লাগে। তাই সিঙ্গাপুরে যাওয়ার
ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম হবে না। প্রথমে আপনাকে অবশ্যই সিঙ্গাপুরে যাওয়ার
যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
ভিসা আবেদন করার সময় এ কাগজগুলোর প্রয়োজন পড়বে।
- সিঙ্গাপুরে ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
-
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অবশ্য সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদ এবং সর্বনিম্ন ১টি পাতা
খালি থাকতে হবে)
- সিঙ্গাপুরের অবস্থানরত ব্যক্তির আমন্ত্রণপত্র থাকতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- ব্যক্তিগত ডকুমেন্টস (জন্মদন বা জাতীয় পরিচয় পত্র)
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট। থাকতে হবে
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
- ভিসা আবেদন ফি বাবদ (৩০০ ডলার) রাখতে হবে।
সিঙ্গাপুর যেতে কত বছর বয়স লাগে
সিঙ্গাপুর যেতে বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। আপনি যদি তাদের দেওয়া
নির্ধারিত বয়স পূর্ণ করতে না পারেন তাহলে আপনি কোনভাবে সিংগাপুরা সংগ্রহ করতে
পারবেন না। ভিসা ক্যাটাগরির উপর বয়সের শর্ত ভিন্নতা হয়ে থাকে। টুরিস্ট
ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ১৫ বছর বয়সের বেশি হতে হবে।
যদি ১৮ বছরের কম হয় তবে অভিভাবক থাকা বাধ্যতামূলক। আর স্টুডেন্ট ভিসা পাবার
জন্য আপনাকে অবশ্যই ১৮ বছর বয়সী হতে হবে। আপনি যদি ওয়ার্ক
পারমিট উদ্দেশ্যে সিঙ্গাপুর যেতে চান। তাহলে আপনার বয়স সর্বনিম্ন ১৮ থেকে
সর্বোচ্চ ৫০ বছর হতে হবে। আপনি যদি বয়সের মানদন্ড পূরণ করতে না পারেন, তাহলে
আপনি ভিসা পাবেন না।
বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে?
বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে যেতে কত সময় লাগে সেটা নির্ভর করবে বিমান সংস্থায়
এবং বাতাসের গতিবেগের উপর। বাংলাদেশ থেকে অনেক বিমান সরাসরি সিঙ্গাপুরে যায়।
বাংলাদেশ বিমান ফাইটি ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে দ্রুততম সময়ে অবতরণ করে।
এছাড়াও আরও অনেক বিমান এয়ারলাইন্স আছে। যেমন-
- সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
- মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স
- থাই এয়ারওয়েজ
- এয়ার এশিয়া
ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের দূরত্ব ৩৫০০
কিলোমিটার। এই দূরত্ব পথ অতিক্রম করতে বিমানের সময় লাগে আনুমানিক ৭ ঘন্টা থেকে
৭.৫ ঘন্টা।
সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে?
সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে? এ প্রশ্নের জবাবে বলা হয় যে, বর্তমানে বিদেশ
যাওয়ার খরচ সচরাচর বেড়েছে। তাই ২০২৫ সালে সিঙ্গাপুর যেতে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা
লাগবে। কিম্বা এর থেকে কিছু পরিবর্তনও হতে পারে। আপনি যদি সিঙ্গাপুরে শ্রমিক
ভিসায় যেতে চান, তাহলে আপনার ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা প্রয়োজন পড়বে। এর জন্য
আপনাকে অবশ্যই কাজের প্রশিক্ষণ থাকতে হবে।
তাছাড়াও আপনি আধা দক্ষ শ্রমিক হিসেবে সিঙ্গাপুরে ভিসা সংগ্রহ করতে
পারবেন। আপনি হোটেল ক্লিনার, কন্সট্রাকশন, মেশিনারিজ, ও গৃহকর্মী কাজের
জন্য আপনি সিঙ্গাপুর ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন এজন্য কোন দক্ষতা্র
প্রয়োজন হবে না। এজন্য আপনাকে ভিসা খরচ বাবদ ৫ থেকে টাকা দিতে হবে।
আবার আপনি যদি বিষয়ে সিঙ্গাপুরে যেতে চান। তাহলে আপনার ভিসা খরচ চার
লক্ষ থেকে ছয় লক্ষ টাকা লাগবে। তবে টুরিস্ট বা ভিজিট ভিসার খরচ কম। আপনি যদি
ভিজিট ভিসায় সিঙ্গাপুর যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা।
সিঙ্গাপুর কাজের বেতন কত?
আপনি যদি সিঙ্গাপুরে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যান আপনাকে কাজ করতে হবে। কিন্তু এ
কাজ করার বিনিময়ে আপনি কত টাকা পাবেন এ সম্পর্কে ধারণা থাকা দরকার। সিঙ্গাপুরে
যাওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো টাকা ইনকাম করা। আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেটা
যদি আপনার জানা থাকে তাহলে আপনাকে বিরূপ পরিস্থিতিতে পড়বে না।
যখন আপনি সিঙ্গাপুরে প্রাথমিকভাবে কাজ করবেন, তখন আপনার সর্বনিম্ন ৪২৯ মার্কিন
ডলার বেতন হবে। অনেক ক্ষেত্রে বেতনের পরিমাণ আরো কম হতে পারে। যদি আপনার কাজের
দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন, তাহলে আপনার বেতন আরো বৃদ্ধি পাবে। বেতন বৃদ্ধি
হওয়ায় ৪২৯ মার্কিন ডলার পেরিয়ে ৫০০ মার্কিন ডলার হতে পারে।
পরবর্তীতে আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবার পরে ৫০০ মার্কিন ডলার থেকে ৬০০
মার্কিন ডলার পর্যন্ত পাবেন। আমার লেখা আর্টিকেলে সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত
আলোচনা করতে গিয়ে সিঙ্গাপুরের কাজের বেতন, সহ অন্যান্য বিষয় আলোচনা করা
হয়েছে।
সিঙ্গাপুর কাজের ভিসা ২০২৫ কারা পাবেন?
সবাই চাইলে কাজের ভিসা নিয়ে সিঙ্গাপুর যেতে পারবে না। কোন ব্যক্তি সিঙ্গাপুরে
কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবে তার উপরে বেশ কিছু বিষয় নির্ভর করবে। আমি জেনে
নিতে পারবেন যে, সিঙ্গাপুরে কাজের ভিসা কারা পাবেন।
প্রফেশনাল ভিসাঃ যেসব ব্যক্তিরা উচ্চ যোগ্যতা সম্পূর্ণ যেমন
প্রফেশনাল ম্যানেজার যাদের প্রতি মাসে ইনকাম ন্যূনতম ৩৩০০ সিঙ্গাপুরি ডলারের
সমান ভিসা পাবেন।
আবার আপনি যদি সিঙ্গাপুরে নতুন কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তোর করতে সে ক্ষেত্রে
আপনি এমপ্লয়মেন্ট ভিসা পাবেন। এমপ্লয়মেন্ট ভিসা মূলত ডঃ, ইঞ্জিনিয়ার
কিংবা আইনজীবীদের ক্ষেত্রে প্রদান করা হয়।
দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদের জন্য কাজের ভিসাঃ সিঙ্গাপুরে যাবার জন্য একজন
দক্ষ ও আধাদক্ষ কর্মীদের ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুর এস ভিসা প্রদান করা হয়। দক্ষ এবং
অদক্ষ কর্মীদের ন্যূনতম মাসিক ইনকা্ম ২২০০ সিঙ্গাপুরে ডলারের সমান। কিন্তু
প্রকৃতপক্ষে যোগ্যতা সম্পন্ন কর্মী যাদের কাজের অভিজ্ঞতা আছে যেমন মেশিনারিজ
কিংবা সেবামূলক কাজ, হোটেল কর্মীদের ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুর ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
প্রদান করা হয়।
পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের জন্য ভিসাঃ যারা সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা এবং
যাদের সাথে এমপ্লয়মেন্ট পাস এবং এস পাশ ভিসা রয়েছে, তাদের পরিবারের
সদস্য যেমন স্বামী স্ত্রী অথবা ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে শর্ত পূরণের মাধ্যমে
ডিপেন্ডেন্ট ভিসা প্রদান করা হয়। আর এই ভিসা গুলো দীর্ঘমেয়াদী হয়ে থাকে।
স্টুডেন্ট ভিসাঃ সিঙ্গাপুরে যারা উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চান এসব
শিক্ষার্থী কিংবা প্রশিক্ষণরত শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ভিসার ব্যবস্থা আছে।
এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একজন শিক্ষার্থীর যথাযথ ডকুমেন্ট প্রদান করতে হবে।
তাহলে আপনি শিক্ষার্থীদের জন্য ধার্য করা পাবেন।
অন্যান্য ভিসাঃ সিঙ্গাপুরের কিছু ভিসা আছে যেগুলো অতি স্বল্প মেয়াদী।
ন্যূনতম ৬০ দিন পর্যন্ত অবস্থান করতে পারবেন। এসব ভিসা গুলো মূলত
মিসেলেনিয়া ওয়ার্ক ভিসার আওতায় পড়ে। যদি আপনি মিসেলেনিয়া ওয়ার্ক
ভিসায় সিঙ্গাপুরে যেতে চান, তাহলে আপনাকে সিঙ্গাপুরের অবস্থানরত জনশক্তি
মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করে আপনাকে এ ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
সিঙ্গাপুরে কাজের ভিসার জন্য কি জানা দরকার?
সিঙ্গাপুরে কাজে ভিসার জন্য আপনাকে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে বেশ কিছু বিষয়
জানা দরকার। যদি আপনি এগুলো না জানেন তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনাকে
নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। সর্বপ্রথম আপনাকে জেনে নিতে হবে আপনার
ভিসা কি ধরনের। সেই কাজের ধরন অনুযায়ী আপনার বেসিক বেতন কত হবে।
এর পাশাপাশি প্রতিবছর আপনার ভিসা রিভিউ করার সুবিধা পাবেন কি না। এসব বিষয়
অবশ্যই আপনাকে আগে থেকে জেনে নিতে হবে। তাছাড়া সিঙ্গাপুর কাজের ভিসার মধ্যে
কোন গোপন শর্ত আছে কি নাই এটা জানা জরুরী। আপনাকে অবসর পূর্বে থেকে এসব
বিষয় ক্লিয়ার থাকতে হবে। যদি কোন গোপন শর্ত থাকে, আর আপনি যদি না জানেন
তাহলে পরে আপনাকে অনেক ঝামেলায় পড়তে হবে।
বিদেশে কাজের ভিসা পেতে কি করবেন?
বিদেশে কাজের ভিসা পেতে কি করবেন? এ প্রশ্নটি যদি আপনার মনে জাগে, তাহলে আপনি
ইউটিউব এর বিভিন্ন চ্যানেল দেখতে পারেন। এ চ্যানেলগুলোতে প্রতিনিয়ত তাদের ভিসা
সম্পর্কে নতুন নতুন আপডেট দিয়ে থাকে। আপনি চাইলেই ইউটিউবের ভিডিও দেখে বিদেশে
কাজের বিষয় সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যগুলো জেনে নিতে পারেন।
যখন আপনি এ তথ্যগুলো পুরোপুরি জানবেন, তখন আপনাকে সে দেশের ভিসার আবেদন করতে
হবে। এ সম্পর্কে ফেসবুকে অনেকগুলো পোস্ট দেখতে পাওয়া যায়। আপনি চাইলেই ফেসবুক
গ্রুপের মধ্যে যুক্ত হয়ে নতুন নতুন সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।
বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্ট এর লিস্ট
আমাদের মাঝে এমন অনেক লোক আছে যারা মূলত বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের ভিসা এজেন্টের
লিস্ট সম্পর্কে জানতে চান। এ লিস্ট থেকে আপনি সকল ধরনের এজেন্ট সম্পর্কে ধারণা
নিতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার্থে সিঙ্গাপুরে ভিসা এজেন্টের লিস্ট দেওয়া হল।
- সাইমন ওভারসিস, গুলশা্ন, ঢাকা। ফোন- ৯৮৮১৪০৮
- প্যালন কর্পোরেশন লিমিটেড, গুলশা্ন, ঢাকা। ফোন; ৯৮ ৯ ৪ ০২৮
- লেক্সাস টুরস এন্ড ট্রাভেলস, বাংলা মটর ঢাকা। ফোন; ৮৬১৩১৮ ৪
- ভিক্টরি ট্রাভেলস লিমিটেড, মতিঝিল, ঢাকা। ফোন; ৯৫৫০৯১৫
-
আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কর্পোরেশন, গুলশান-ঢাকা। ফোন; ৯ ২৮৫৪৭৯-৮০, ৯ ৮৪২৬ ৪৫
- নভোএয়ার লিমিটেড, বনানী ঢাকা। ফোন; ০১ ৯৭৮৪৪৩৭১৭
-
পার্কে ওয়ে হাসপাতাল সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড, গুলশান ঢাকা। ফোন;
০১৭৩৬০০০০০/৯৮৫০৪ ২২
- সিল্ক ওয়েস্ট সার্ভিসেস লিমিটেড, বনানী, ঢাকা। ফোন; ৯৮৮৮২১১-২০
- ডিসকভারি টুরস এন্ড লজিস্টিক, বনানী, ঢাকা। ফোন; ৯৮৬ ৩৩৪৪, ৮২১ ৮২০
- ইউনিয়ন টুরস এন্ড ট্রাভেল লিমিটেড, গুলশান, ঢাকা। ফোন; ৯৮ ৫৪ ৫৬৬-৭
যে সমস্ত এজেন্টের তালিকা দেওয়া আছে। আপনি সেগুলোতে সরাসরি কল করে যোগাযোগ
করতে পারেন। এবং আপনি আপনার সিঙ্গাপুরের কাজের ভিসা সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।
সিঙ্গাপুরে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রয়োজনীয় শর্তাবলী
আপনি যদি সিঙ্গাপুর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করে থাকেন। তাহলে আপনাকে বেশ
কিছু শর্ত মেনে নিতে হবে। নিচে শর্তগুলো আপনাদের সুবিধার্থে আলোচনা করা হলো-
- আবেদনকারী ব্যক্তির পাসওয়ার্ড পাসপোর্ট অবশ্যই বৈধ হতে হবে।
- উক্ত আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
-
আবেদনকারী ব্যক্তিকে যে ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করা হবে সেই ওয়ার্ক পারমিট
অনুযায়ী তাকে কাজ ধার্য করা হবে।
-
একজন কর্মীর যে সকল নিয়ম মানা প্রয়োজন তাকে সেই সকল নিয়মের প্রত্যেকটি
নিয়ম মেনে চলতে হবে।
-
কর্মী হিসেবে একজন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যবসার সাথে জড়িত হতে পারবেনা।
-
সিঙ্গাপুরে বিয়ে করতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না জনশক্তি মন্ত্রণালয়
অনুমোদন দেয়।
-
চাকরির শুরুতে যে ঠিকানা দেয়া হবে আপনাকে সে ঠিকানায় যোগাযোগ করতে হবে।
- আপনাকে সর্বদা মূল ওয়ার্ক পারমিট বহন করতে হবে।
সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত। এই নিয়ে লেখকের মন্তব্য
সিঙ্গাপুর ভিসার দাম কত। এ নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে সিঙ্গাপুরে ভিসার দাম কত।
ভিসার আবেদন করতে গেলে কি কি সঙ্গে রাখা দরকার। কত বছর হলে সিঙ্গাপুরে ভিসার
আবেদন করতে পারবে। এইসব বিষয় সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
করা হয়েছে। আপনি যদি আমার লেখা আর্টিকেল পড়ে থাকেন তাহলে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আমার লেখা আর্টিকেল করে যদি আপনি উপকৃত হন। আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনার ভালো
লাগে। তাহলে এই ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। আমার
লেখায় যদি আপনি কোন কষ্ট পেয়ে থাকেন তবে আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
এতক্ষণে সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url