সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৫

 সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা। সে কারণে আমরা অনেকেই সরকারি ভাবে যেতে পারি না। আপনি যদি সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। 

সরকারিভাবে-কানাডা-যাওয়ার-উপায়

আজকের এই আর্টিকেলে আমি সরকারিভাবে কিভাবে কানাডায় যাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। চলুন তাহলে জেনে আসি সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৫

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় আমরা সবাই জানতে চাই এবং সরকারিভাবে কানাডায় যেতে চাই। কারণ সরকারিভাবে কানাডায় যাওয়ার খরচ কম হয়। তাই আমরা সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে না জানলে কানাডায় যেতে পারি না। আজকের এই আর্টিকেল পড়ে আমরা বুঝতে পারবো কম খরচে কিভাবে এবং কি করলে সরকারিভাবে কানাডায় যেতে পারবো।

আরো পড়ুনঃ সিঙ্গাপুর কাজের ভিসা কারা পাবেন ২০২৫

সরকারিভাবে প্রতিবছরই কানাডায় অনেক কর্মে নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে আপনি যেন কোন দালাল চক্রের হাতে না পড়েন। কানাডায় কোন কাজের জন্য কর্মী নিচ্ছে সেগুলো আপনি দেখতে পাবেন Immigration.ca এই ওয়েব সাইটে। আপনি যদি সরকারি ভাবে কানাডায় যেতে চান এজন্য আপনাকে তাদের কোম্পানি থেকে একটি পাসপোর্ট আবেদন পত্র ও LMIA কোড নিতে হবে।

অবশ্যই এক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা দরকার আছে। কানাডায় যাওয়ার জন্য ছয় আপনার সর্বনিম্ন এসএসসি পাশের সার্টিফিকেট থাকা জরুরী। হবে তবে কানাডা কোম্পানির কাজ পেতে হলে আপনাকে ইংলিশ ভাষা শিখার কোর্স কমপ্লিট করতে হবে। এখানে আপনার পরীক্ষা নিবে। আর আপনি যদি এ পরীক্ষায় সম্পূর্ণভাবে পাশ করেন, তাহলেই আপনি সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট ও ভিসার আবেদন করতে পারবেন। সরকারিভাবে কানাডায় গেলে অবশ্যই আপনার খরচ অনেকটাই কম হবে।

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

থেকে বাংলাদেশ থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় অনেকেই এই তথ্য খুঁজছেন। কারণ সঠিক তথ্য না পেয়ে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যেতে পারছেন না। আপনি যখন বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যাওয়ার জন্য বিমানে উঠবেন তখন আপনাকে কিছু প্রশ্ন করতে পারে এবং আপনার পাসপোর্ট ভিসা চেক করতে পারে। 

এতে আপনার ভয় পাবার এবং নার্ভাস হওয়ার কিছু নেই। আপনার যদি পাসপোর্ট ভিসা ঠিক থাকে তাহলে আপনার কিছুই হবে না। তারা খুব সহজেই ছেড়ে দেবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার পাসপোর্ট বিষয়ে যেন কোন প্রকার গরমিল না থাকে। আপনি যখন কানাডায় পৌঁছে যাবেন তখন আপনাকে কিছু প্রশ্ন করতে পারে। 

আরো পড়ুনঃ OIC হোল্ডার কি ভারতে ব্যবস্যা করতে পারবে

আবার অনেক সময় প্রশ্ন না করেও ছেড়ে দেন। এয়ারপোর্টে নামার পর আপনার পাসপোর্ট এবং ভিসা স্ক্যান করে দেখবে। এরপর আপনাকে কানাডায় প্রবেশের অনুমতি দিবে। বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যেতে টিকিটের দাম কত সেটা জানা দরকার। তবে এক এক ধরনের এয়ারলাইন্সে এক এক ধরনের ক্রিকেটের দাম নিয়ে থাকে। 

তবে দুই থেকে আড়াই লক্ষ টাকার মধ্যে হতে পারে। আপনি চাইলে টিকেটের দাম Guzaim ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখতে পারেন। তাছাড়া কানাডা এবং আমেরিকার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ও ভিসার মেয়াদ একই থাকে এসব খেয়াল রেখে আপনি খুব সহজেই বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যেতে পারেন।

কানাডায় যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা কেমন লাগে

সরকারিভাবে কানাডায় যাওয়ার উপায় জানার পাশাপাশি শিক্ষাগত যোগ্যতা কেমন লাগে সেটা ও জানা দরকার। কানাডা সবার জন্য স্বপ্নের একটি দেশ। অন্যান্য দেশগুলোতে যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতার তেমন কোন প্রয়োজন না হলেও কানাডা যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন আছে।

কানাডায়-যেতে-শিক্ষাগত-যোগ্যতা-কত-লাগে

আপনি যদি কাজের জন্য কানাডায় যেতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই শিক্ষাগত যোগ্যতা নূন্যতম এইসএসসি পাস হতে হবে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসএসসি পাস হলেও চলে। আপনাকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষ থাকতে হবে এবং একটি সার্টিফিকেট থাকতে হবে। আপনি যে কাজের জন্য ভিসা এপ্লাই করেছেন আপনাকে অবশ্যই সে কাজের জন্য সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। এসব যোগ্যতা থাকলে আপনি অবশ্যই কানাডা যেতে পারবেন।

কানাডা যাওয়ার সহজ উপায় কি

কানাডা যাওয়ার সহজ উপায় কি একথা অনেকেই জানতে চান। সে ক্ষেত্রে আমি বলব, প্রথমে আপনার ভিসা করার জন্য সকল প্রকার কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। অতঃপর সে কাগজগুলো আপনাকে ভিসা তৈরির জন্য সাজাতে হবে। কানাডায় আপনি কোন কাজের জন্য যেতে চান, সেই সকল কাগজপত্র উপস্থাপন করতে হবে। তাছাড়া কানাডার কোম্পানি থেকে পাওয়া কাগজপত্র গুলো আপনার সাথে সাপোর্টিং হিসেবে রাখতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার সহজ উপায় কি

সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করা হয়ে গেলে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে। এভাবে স্টেপ টু স্টেপ কাজ করতে পারলে আপনার ভিসা খুব সহজেই এপ্রুভ হবে। অন্যথায় আপনার যদি কাজে এলোমেলো হয়ে যায়, তাহলে অনেক সময় কাগজের গরমিল হয়ে যেতে পারে। তাই এই স্টেপগুলো মেনে চলা আপনাকে খুব সহজে কানাডা যাওয়ার জন্য ভিসা পেতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত টাকা লাগে তা অনেকেই জানেনা। এটা নির্ভর করে ভিসা ক্যাটাগরির উপর। আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় যেতে চান তাহলে আপনার ভিসা খরচ হবে ৬ থেকে ৮ লক্ষ্য টাকা। এটা সরকারিভাবে খরচ হবে। আর আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে কানাডায় যেতে চান তাহলে আপনার খরচের মাত্রা দাঁড়াবে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

তাছাড়া আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় সরকারি ভাবে কানাডা যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ৫ থেকে ৭ লক্ষ্য টাকা। আর যদি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে খরচ হবে ৫ লক্ষ টাকা। সরকারিভাবে টুরিস্ট ভিসায় কানাডায় যেতে খরচ হবে ৪ থেকে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। যদি সদস্য সংখ্যা বেশি হয় তাহলে আরো বেশি টাকা লাগতে পারে।

আপনি যদি সরকারিভাবে কানাডায় কৃষিভিসায় যেতে চান, তাহলে ভিসাবাবোধ খরচ হবে ৮ থেকে ১০ লক্ষ্য টাকা। তবে পার্মানেন্ট ভিসার জন্য আপনার ১০ লক্ষ্য টাকা খরচ হতে পারে কিংবা তার চেয়েও বেশি খরচ হতে পারে।

কানাডা যেতে বয়স কত লাগে

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় জানার পাশাপাশি কানাডায় যেতে কত বয়স লাগে এটাও জানা দরকার। অনেকেই বয়সের কারণে কানাডায় যেতে পারছে না। যাদের বয়স ৪০ বছরের ঊর্ধ্বে তাদের ক্ষেত্রে কানাডায় যাওয়া অনেক অসুবিধা হয়ে যায়। আবার বয়স বেশি হলে একটা সুবিধা থাকে। তাদের পড়াশুনা শেষ হয় এবং চাকরির অভিজ্ঞতা থাকে ইত্যাদি। 

তাছাড়া যদি আপনার যোগ্যতা থাকে তাহলে, ৪৫ থেকে ৫০ বছর পর্যন্ত ভিসার আবেদন করা সম্ভব। তবে স্টুডেন্ট ভিসায় গেলে ১৮ বছরের মধ্যে কানাডায় প্রবেশ করা যেতে পারে। এই বয়স সীমার মধ্যে ৮ হাজার জন্য আপনি ভিসা করতে পারেন। তাই কানাডায় যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই বয়স মেনটন করতে হবে।

কানাডায় যেতে কি কি কাগজ লাগে

কানাডা যেতে কি কি কাগজ লাগে চলুন আমরা এর সম্পর্কে জানব। কানাডা যাওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাগজ হলো পাসপোর্ট এবং ভিসা। পাসপোর্ট এবং ভিসা তৈরির জন্য বেশ কিছু কাগজ পত্রের প্রয়োজন হয়। 

  • প্রথমতঃ কানাডার অনুমতি পাওয়ার একটি চিঠি দরকার হবে। 
  • দ্বিতীয়তঃ আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট। 
  • তৃতীয়তঃ ইংরেজি ভাষা শিখার কোর্সের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট নিতে হবে। 
  • চতুর্থতঃ আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখতে হবে। 
  • পঞ্চমতঃ পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙ্গিন ছবি দরকার হবে। 

এরপর আপনি পাসওয়ার্ড এবং ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং কিছুদিনের মধ্যেই আপনি পাসওয়ার্ড ভিসা পেয়ে যাবেন। সকল কাগজপত্র ঠিকঠাক আছে কিনা সেদিকে অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।

কানাডায় গিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ কি

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় কি আমরা তা এতক্ষণে জেনেছি। এখন ভাবনা হল কানাডায় যেয়ে কি করব এবং কানাডায় গিয়ে আমার ভবিষ্যৎ কেমন হবে। বর্তমান বিশ্বে উন্নত দেশগুলোর মধ্যে কানাডা একটি। কানাডার সরকার প্রতিবছর বিভিন্ন কাজের জন্য প্রায় তিন লক্ষ কর্মী নিয়োগ করে থাকেন। সে দেশে ইনকাম করার অনেক সুযোগ রয়েছে। 

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের ভিসা এজেন্টদের লিস্ট

কানাডায় কৃষি কাজের জন্য কর্মী থাকা সত্বেও বাহির থেকে কর্মী নিয়োগ করে থাকেন এবং এসব কাজের জন্য অনেক টাকাও দিয়ে থাকেন। আপনি চাইলে এসব কাজ করে আপনার ভবিষ্যৎ গড়ে নিতে পারেন। তাছাড়া ও আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী আপনি কানাডায় চাকরির অফার ও পেতে পারেন।

সেখান থেকে আপনার একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি হবে। তাই বলা হয়, কানাডায় যেতে পারলে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দ্বারপ্রান্ত খুলে যাবে। লাইফ নিয়ে আর টেনশন করতে হবে না।

আমরা কেন কানাডায় যাব

আমরা কেন কানাডায় যাব এর উত্তরে আমি বলব যে, বিশ্বের অন্যান্য দেশে তুলনায় কানাডার অভিবাসন সহজ। কানাডার দেশটি আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক কম হওয়ায় এখানকার বসবাসকারী মানুষ সুখে ও নিরাপদ জীবন যাপন করতে পারে। তাছাড়া কানাডার দেশটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অন্যান্য দেশের তুলনায় দেশ বন্ধুত্বপূর্ন। 

আমরা-কেন-কানাডায়-যাব

কানাডায় বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা ৩ কোটি ৮০ লক্ষ প্রায়। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের তথ্যমতে কানাডায় বর্তমান মাথাপিছু আয় ৫৫ হাজার ৫২২ ডলার। বাংলা টাকায় কনভার্ট করলে দাঁড়ায় ৬০ লাখ ৮৫ হাজার টাকা প্রায়। সর্বমোট জিডিপি ২.১৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার। কানাডার মোট জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৯৫ ভাগ অভিবাসী। আর ৫ ভাগ ফাস্ট নেশন। 

তাই পৃথিবীর অনেক উন্নত রাষ্ট্রের তুলনায় কানাডায় স্থায়ী ভাবে অভিবাসন নিতে চায়। কানাডায় উন্নত জীবনযাপন এবং চাকরি ও পড়ালেখার জন্য একটি জনপ্রিয় দেশ। জীবনের মান উন্নয়নের জন্য কানাডা শীর্ষে রয়েছে। প্রতিবছর সারা বিশ্ব থেকে বিকমের মানুষ কানাডিয়ান গর্ভমেন্টের দেওয়া ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়ায় এদেশে স্থায়ী হতে চায়। অভিবাসীদের জন্য কানাডা প্রথম পছন্দের। তাই আমরা কানাডায় যাব।

সচার আচার জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্নঃ কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কত টাকা খরচ হয়?
উত্তরঃ আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডায় যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। তবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে ১০ লক্ষ টাকা দেখাতে হবে।

প্রশ্নঃ কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় কত টাকা খরচ হয়?
উত্তরঃ সরকারিভাবে কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় খরচ হয় প্রায় ৫ থেকে ৬ লক্ষ্য টাকা।

প্রশ্নঃ একজন স্টুডেন্ট এর নুন্যতম বয়সসীমা কত হলে কানাডায় যেতে পারবে?
উত্তরঃ একজন স্টুডেন্টের সর্বনিম্ন ১৮ বছর পূর্ণ হলে কানাডায় যাওয়ার আবেদন করতে পারবে।

প্রশ্নঃ কানাডায় বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা কত?
উত্তরঃ কানাডায় বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি ৮০ লক্ষ।

প্রশ্নঃ কানাডায় প্রতিবছর কর্মী নিয়োগ করে থাকে?
উত্তরঃ কানাডায় প্রতিবছর প্রায় তিন লক্ষ কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সর্বনিম্ন বয়স কত বছর লাগে?
উত্তরঃ কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সর্বনিম্ন ২০ বছর বয়স লাগে।

শেষ কথা

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে যে পুরোপুরি আলোচনা করেছি। আশা করি আপনি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন। আপনি যদি সরকারিভাবে কানাডায় যেতে চান তাহলে আশা করব আপনি এই আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয়েছেন। আমরা আপনাদের উপকারের জন্যই এ ধরনের আর্টিকেল লিখে থাকি। 

আপনি যদি এই ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে চান তবে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। আমার লেখায় আপনি যদি কোন কষ্ট পেয়ে থাকেন আমি যদি আপনাকে কোন ব্যথা দিয়ে থাকি তবে আমাকে নিজ গুনে ক্ষমা করবেন। আর যদি কোন তথ্য খুঁজে না পান তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। এতক্ষণে সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url